ল্যান্ডিং পেইজ সম্পর্কিত কিছু কমন প্রশ্ন ও উত্তর
উত্তর জানতে প্রশ্নে ক্লিক করুন
Step-01:
প্রথমেই আপনার প্রোডাক্টের কাস্টমার কারা হবে সে সম্পর্কে আমাদেরকে কিছু ধারণা দিতে হবে। কাস্টমারদের বয়স ও এভাটারের উপর ভিত্তি করে পরবর্তী স্টেপ সাজানো হবে।
Step-02: পিপীলিকা আইটির একটি টিম আপনার সাথে ছোট একটি অনলাইন মিটিং করবে। সেখানে আপনাকে বেশ কিছু ল্যান্ডিং পেইজের ডেমো লাইভ দেখানো হবে। আপনার পছন্দ অনুযায়ী আপনি ডিজাইন সিলেক্ট করতে পারবেন। এমন কি কোন ডেমো থেকে কোন সেকশনের ডিজাইনটি আপনার ভালো লেগেছে সেটাও জানাতে পারবেন।
Step-03: আপনার লিখিত কন্টেন্টগুলো(টাইটেল, সাবটাইটেল, প্রোডাক্টের উপকারিতা, কেন আস্থা রাখবে, কাস্টমার রিভিউ ইত্যাদি) আমাদের টিম দেখে তা পর্যালোচনা করবে এবং কোথাও কন্টেন্টে সমস্যা থাকলে সেগুলো ঠিক করে দিবে।
Step-04: এবার এসব কিছুর ভিত্তিতে শুরু হবে আপনার ল্যান্ডিং পেইজ তৈরির কাজ। প্রতিটি সেকশন তৈরির পর আপনাকে আপডেট জানানো হবে। কোথাও কোনো পরিবর্তন লাগলে সাথে সাথে জানাতে পারবেন।
Step-05: ল্যান্ডিং পেইজ তৈরির কাজ শেষ হলে আপনাকে অনলাইন মিটিং এ যুক্ত করা হবে এবং ল্যান্ডিং পেইজের ফিচারগুলোর বিস্তারিত ব্যবহার ও পরবর্তী সময়ে আপনি নিজেই কিভাবে কন্টেন্ট চেইঞ্জ করতে পারেন সেটা দেখিয়ে দেয়া হবে।
ইন শা আল্লাহ এভাবেই আপনি পেয়ে যাবেন আপনার স্বপ্নের অনলাইন বিজনেসের জন্য একটি পার্ফেক্ট ল্যান্ডিং পেইজ।
Step-02: পিপীলিকা আইটির একটি টিম আপনার সাথে ছোট একটি অনলাইন মিটিং করবে। সেখানে আপনাকে বেশ কিছু ল্যান্ডিং পেইজের ডেমো লাইভ দেখানো হবে। আপনার পছন্দ অনুযায়ী আপনি ডিজাইন সিলেক্ট করতে পারবেন। এমন কি কোন ডেমো থেকে কোন সেকশনের ডিজাইনটি আপনার ভালো লেগেছে সেটাও জানাতে পারবেন।
Step-03: আপনার লিখিত কন্টেন্টগুলো(টাইটেল, সাবটাইটেল, প্রোডাক্টের উপকারিতা, কেন আস্থা রাখবে, কাস্টমার রিভিউ ইত্যাদি) আমাদের টিম দেখে তা পর্যালোচনা করবে এবং কোথাও কন্টেন্টে সমস্যা থাকলে সেগুলো ঠিক করে দিবে।
Step-04: এবার এসব কিছুর ভিত্তিতে শুরু হবে আপনার ল্যান্ডিং পেইজ তৈরির কাজ। প্রতিটি সেকশন তৈরির পর আপনাকে আপডেট জানানো হবে। কোথাও কোনো পরিবর্তন লাগলে সাথে সাথে জানাতে পারবেন।
Step-05: ল্যান্ডিং পেইজ তৈরির কাজ শেষ হলে আপনাকে অনলাইন মিটিং এ যুক্ত করা হবে এবং ল্যান্ডিং পেইজের ফিচারগুলোর বিস্তারিত ব্যবহার ও পরবর্তী সময়ে আপনি নিজেই কিভাবে কন্টেন্ট চেইঞ্জ করতে পারেন সেটা দেখিয়ে দেয়া হবে।
ইন শা আল্লাহ এভাবেই আপনি পেয়ে যাবেন আপনার স্বপ্নের অনলাইন বিজনেসের জন্য একটি পার্ফেক্ট ল্যান্ডিং পেইজ।
আমরা দিচ্ছি কমপ্লিট ল্যান্ডিং পেইজ সলিউশন। আপনার প্রোডাক্টের অডিয়েন্স অনুযায়ী ল্যান্ডিং পেইজ সাজানো হবে কেননা সব প্রোডাক্টের কাস্টমারদের ধরণ এক নয়। এজন্য আমরা আপনার অডিয়েন্সের উপর ভিত্তি করে ল্যান্ডিং পেইজের অভার অল স্ট্রাকচার তৈরি করবো যেনো সেল ভালো আসে।
এছাড়াও আপনার ল্যান্ডিং পেইজে এমন সব ফিচার এড করে দেয়া হবে যেগুলো আপনার ল্যান্ডিং পেইজ ম্যানেজমেন্টকে অনেক সহজ করে দিবে এবং ভবিষ্যতে আপনার বিজনেস গ্রো করতে সহযোগীতা করবে।
এছাড়াও আপনার ল্যান্ডিং পেইজে এমন সব ফিচার এড করে দেয়া হবে যেগুলো আপনার ল্যান্ডিং পেইজ ম্যানেজমেন্টকে অনেক সহজ করে দিবে এবং ভবিষ্যতে আপনার বিজনেস গ্রো করতে সহযোগীতা করবে।
ল্যান্ডিং পেইজের জন্য আপনাকে প্রথমেই ডোমেইন এবং হোস্টিং এর প্রয়োজন হবে। এছাড়াও আপনার পণ্যের ছবি, ভিডিও, টেক্ট কন্টেন্ট, কাস্টমার রিভিউ ইত্যাদি প্রয়োজন হবে।
ডোমেইন হল একটি নাম যা কোন ওয়েবসাইট এর ঠিকানা হিসেবে ব্যবহার হয়ে থাকে। ডোমেইন নেম এর মাধ্যমে কেউ নির্দিষ্ট কোন ওয়েবসাইট সহজেই খুঁজে বের করতে পারে। ডোমেইন নেম গুলো সব সময় ইউনিক হয়ে থাকে অর্থাৎ একই নামে কখনো একাধিক ডোমেইন হতে পারেনা। কেউ একবার একটি ডোমেইন নেম রেজিস্ট্রেশন করলে সেই একই নামে অন্য কেউ আর ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করতে পারবে না।
যেমনঃ pipilikait.com একটি ডোমেইন।
হোস্টিং হল একটি স্পেস যেখানে কোন ফাইল রাখলে তা পৃথিবীর যে কোন প্রান্ত থেকে অ্যাক্সেস করা যায়। আমরা ইন্টারনেট এ যত ফাইল, তথ্য, উপাত্ত বা ওয়েবসাইট দেখতে পাই সব কিছুই একটা হোস্টিং সার্ভার এ রাখা থাকে যেখানে ২৪ ঘণ্টা দ্রুত গতি সম্পূর্ণ ইন্টারনেট সংযোগ এবং সার্ভার সবসময় সচল রাখার জন্য অনেক লোক কাজ করে। হোস্টিং এ ফাইল বা ওয়েবসাইট রাখলে ২৪ ঘণ্টা এগুলো লাইভ থাকে এবং World wide যে কেউ এগুলো অ্যাক্সেস করতে পারবে ।
বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের বাইরে অনেক হোস্টিং কোম্পানি রয়েছে। আপনি আপনার চাহিদামতো যেকোনো হোস্টিং কোম্পানি থেকেই কিনতে পারেন। তবে হোস্টিং কেনার আগে অবশ্যই তাদের সার্ভিস সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিবেন। আনুমানিক কয়জন ভিজিটর প্রতিদিন আপনার ওয়েবসাইটে আসতে পারে তার উপর নির্ভর করে আপনি হোস্টিং এর প্যাকেজ সিলেক্ট করবেন।
কিছু পপুলার বিদেশী হোস্টিং কোম্পানিঃ Hostinger, Godaddy, Namechep ইত্যাদি।
কিছু পপুলার বাংলাদেশী হোস্টিং কোম্পানিঃ Exonhost, Itnut, Host Seba ইত্যাদি।
আরো কিছু জানার থাকলে ও পরামর্শ পেতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।